প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করার ১৫টি উপায়
প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করুন খুব সহজ নিয়মে। আপনি কি ঘরে বসে প্রতিদিন ৫০০ টাকা
ইনকাম করতে চাচ্ছেন। আপনি আপনার হাতে থাকা অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন দিয়ে, কিংবা
কিছু টেকনিক অবলম্বন করলে আয় করতে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করতে পারবেন।
আপনি কিভাবে ঘরে বসে আয় করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত এই আর্টিকেলটিতে জানাবো। আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে কিছু অ্যাপস এর মাধ্যমে ঘরে বসে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করতে পারবেন। এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃ
- প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করবেন কিভাবে
- কনটেন্ট রাইটিং করে আয়
- রকমারি অ্যাপ দিয়ে আয়ের উপায়
- প্রতিদিন টফি অ্যাপ দিয়ে ৫০০ টাকা আয়
- Upwork অ্যাপ দিয়ে কি টাকা আয় করা যায়
- টেলিগ্রাম অ্যাপ দিয়ে কিভাবে ৫০০ টাকা আয়
- ফেসবুক অ্যাপ দিয়ে প্রতিদিন কিভাবে ৫০০ টাকা ইনকাম হবে
- ইউটিউব দিয়ে কিভাবে আয় করবেন
- ব্লগিং অ্যাপস দিয়ে ইনকামের উপায়
- কিভাবে ফাইবার অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করবেন
- দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম Daraz app থেকে
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অ্যাপ দিয়ে ৫০০ টাকা আয়
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে আয়
- গ্রাফিক্স ডিজাইন করে কিভাবে আয় করবেন
- লেখক এর কিছু মন্তব্য
প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করবেন কিভাবে
প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করতে কেনা চাই, আপনারা ঘরে বসে খুব সহজে আর করতে চান।
কিন্তু কিভাবে করবেন সেটা হয়তো অনেকেই জানেন না। আপনারা যদি চান তাহলে আপনাদের
হাতে থাকা ফোন দিয়ে আয় করতে পারেন। আবার অনেকে যাদের বিভিন্ন কাজের দক্ষতা
রয়েছে সেটিকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন। তাই ঘরে বসে না থেকে আপনারা
আপনাদের সময় গুলোকে কাজে লাগান।
এখন বর্তমানে সবাই এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে। আর এই ফোনে কিছু অ্যাপস আছে যে
সম্পর্কে আপনারা হয়তো জানেন না। আপনার যদি ধৈর্য ও ইচ্ছাশক্তি থাকে
তাহলে আপনি প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন এই
অ্যাপসগুলো থেকে। আপনারা নিশ্চয়ই ফাইবার, আপ ওয়ার্ক এগুলো সম্পর্কে শুনে
থাকবেন।
আরো পড়ুনঃ উইন্ডোজ ১০ মোবাইল হটস্পট বন্ধ হওয়ার কারণ ও সমাধান
ফাইবার এবং আপ ওয়ার্ক ফ্রিল্যান্সিং জগতের সবথেকে বড় সেক্টর। আপনার যদি
ফ্রিল্যান্সিং এর স্কিল থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই এই দুটো সেক্টর থেকে মাসে লাখ
লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এছাড়াও অনলাইনে অনেক রকম ভাবে ইনকাম করা
যায় যেমন facebook মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন
ইত্যাদি।
আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে এই কাজগুলোর মধ্যে যে কোন কাজ করে আপনি ইনকাম
করতে পারবেন। তবে অনলাইন ইনকাম করার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ থাকা মোবাইল অথবা
কম্পিউটার প্রয়োজন। আরে মোবাইল বা কম্পিউটার দিয়ে আপনি ফাইবার অথবা upwork এ
যেকোনো ধরনের কাজ করতে পারবেন। আপনার পছন্দ অনুযায়ী কাজ বেছে নিতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিং করে আয়
আপনি যদি চান তাহলে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করার একটি সহজ মাধ্যম হিসেবে বেছে
নিতে পারেন contens writing। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না writing করে আয় করা
যায়। আপনি ঘরে বসে কার্যকরী উপায় হিসেবে আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং
করতে পারেন। আর্টিকেল রাইটিং বা কন্টেন রাইটিংকে আপনার অবসর সময়টুকুতে কাজে
লাগাতে পারেন।
এখান থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন যদি আপনার আর্টিকেল লিখার দক্ষতা
থাকে এবং এসইও সম্পূর্ণ আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে। বর্তমানে বড় বড়
ওয়েবসাইট গুলোতে এসইও সম্পন্ন আর্টিকেলের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি চাইলে
এসব ওয়েবসাইট গুলোতে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন।
এছাড়াও আপনি মাসে 40 থেকে 50 হাজার টাকা আয় করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং
মার্কেটপ্লেস থেকে কন্টেন্ট রাইটিং করে। আর মার্কেটপ্লেসে কনটেন্ট রাইটিং এর
প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এখন তো বুঝতেই পারছেন এখানে দৈনিক ৫০০ টাকা আয় করার কথা
বলা হয়েছে আর আপনি বাংলায় আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম করতে
পারবেন।
এখন বর্তমানে বিভিন্ন সাইড রয়েছে যেগুলোতে তাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল
রাইটিং করার জন্য আর্টিকেল রাইটারদের খুজে থাকে, আপনি চাইলে সেখান
থেকেও আপনার পছন্দ অনুযায়ী পেমেন্টের কথা বলে যুক্তিবদ্ধ করে কাজ করতে পারেন।
কন্টেন্ট রাইটিং করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ কাজ করুন। ফ্রিল্যান্সিং
মার্কেটপ্লেস গুলো হচ্ছে ফাইবার, আপ ওয়ার্ক, piple pal our, freelancer.com
ইত্যাদি এই সাইটগুলোতে আপনি কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করতে পারবেন।
এছাড়াও দৈনিক আয় করার জন্য বিভিন্ন অ্যাপস রয়েছে। যেগুলোর মধ্যে বেশিরভাগ
অ্যাপস ফেক। তাই কোন জায়গায় কাজ করার আগে সে সাইট সম্পর্কে ভালো করে জেনে
নিবেন। অনেক সময় এ এপ গুলোতে কাজ করার পরে পেমেন্ট দেয় না। এর জন্য আপনারা
সঠিক প্ল্যাটফর্ম বাছাই করে তারপর কাজ করবেন তাহলে দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম
করতে পারবেন।
রকমারি অ্যাপ দিয়ে আয়ের উপায়
রকমারি অ্যাপ দারুন সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে
যেখানে খুব সহজে আয় করা যায়। আপনার যদি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম সম্পর্কে ধারণা
থাকে তাহলে আপনার জন্য দারুন ও আয় করার একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়াবে রকমারি অ্যাপ।
সেখানে আপনি নানা রকম পণ্য মার্কেটিং করে কমিশন উপার্জন করতে পারবেন একজন
অ্যাফিলিয়েটর হিসেবে।
এখানে ইনকামের জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে রকমারি ওয়েবসাইট
অথবা অ্যাপসে গিয়ে। এবার রেজিস্ট্রেশন করা হয়ে গেলে আপনি আপনার
অ্যাফিলিয়েট একাউন্টে প্রবেশ করুন। এবং সেখান থেকে আপনার পছন্দমত পণ্যের লিংক
করুন বিভিন্ন প্লাটফর্মে। যেমন ইউটিউব ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম এই সকল প্লাটফর্ম
গুলোতে শেয়ার করতে পারেন।
এই সকল প্লাটফর্ম গুলোতে যদি কোন গ্রাহক আপনার শেয়ার করা লিংক থেকে পণ্য কিনে
তাহলে সেখান থেকে কমিশন পাবেন এবং এই কমিশনের টাকা সরাসরি জমা হতে
থাকবে আপনার একাউন্টে গিয়ে। আবার আপনি আপনার ক্রেতাদের আকর্ষণ বাড়াতে
ইউটিউবে পণ্যের ভিডিও করে শেয়ার করতে পারেন এবং ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে
পারেন।
এভাবে আপনি আপনার পণ্যের মার্কেটিং বাড়াতে পারেন এবং প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করতে
পারেন।এই পদ্ধতিতে কাজ করলে আপনি একজন সফল এফিলিয়েটর হতে পারবেন, আর একজন সফল
এফিলিয়েটর হওয়ার জন্য জানা প্রয়োজন ধৈর্য, ইচ্ছা শক্তি, ধারাবাহিক
প্রচেষ্টা ও মার্কেটিং করার কৌশল। তাহলে একজন সফল এফিলেটর হয়ে দৈনিক ৩০০ থেকে
৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
প্রতিদিন টফি অ্যাপ দিয়ে ৫০০ টাকা আয়
এবার চলুন টফি অ্যাপ নিয়ে আলোচনা করা যাক। এই অ্যাপটি মূলত ভিডিও শেয়ারিং
প্ল্যাটফর্ম। এটি অনেকটা ইউটিউবের মতোই এখানে বেশি কন্টেন্ট ক্রিয়েটরা কাজ করে
থাকে। আর কনটেন্ট ক্রিয়েটররা এখানে প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম
করে থাকে। ইউটিউবের মতোই এর কাজ হলেও টাকা ইনকামের ক্ষেত্রে ভিন্নতা রয়েছে।
এখানে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন কিছু কৌশলের মাধ্যমে। এখানে অর্থ উপার্জনের
জন্য প্রথমে টফি একাউন্ট তৈরি করতে হবে। এরপর আপনার টফি একাউন্টে প্রতিনিয়ত
ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে হবে। আর এই ভিডিও বানিয়ে আপলোড করার মাধ্যমে আপনি টাকা
ইনকাম করতে পারবেন।
এই টফি অ্যাকাউন্ট আপনার কনটেন্ট বাংলালিংক যাচাই-বাছাই করে পরবর্তীতে। এখানে যদি আপনার কনটেন্টের বেশি ভিউ পেয়ে থাকে তবেই আপনি টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন। আপনাকে এখানে মনে রাখতে হবে রেগুলার টাকা ইনকামের জন্য নিয়মিত ভিডিও বানিয়ে ভালোভাবে এডিট করে আপলোড করতে হবে।
আর আপনাকে ভিডিও ভালভাবে তৈরি করতে হবে। কারণ ভিডিওর ওপর নির্ভর করছে আপনার
ইনকাম, আপনার ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে। তাই ভালোভাবে ও
মানসম্মত ভিডিও আপলোড করতে হবে। তাহলে এই অ্যাপ দিয়ে আপনি প্রতিদিন ৫০০ টাকা
ইনকাম করতে পারবেন।
আপনারা অনেকে ফেসবুক বা youtube এ ভিডিও আপলোড করতে চান না তাদের জন্য বিকল্প মাধ্যম হতে পারে এই টফি অ্যাপ। আপনার আয় করা টাকা এখানে খুব সহজ নিয়মে নিতে পারবেন বিকাশ রকেট নগদ অথবা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমেও নিতে পারবেন। এটি হতে পারে আপনার ইনকাম করার সহজ মাধ্যম।
Upwork অ্যাপ দিয়ে কি টাকা আয় করা যায়
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবথেকে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে আপ
ওয়ার্ক। এই সাইটে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের নিজের দক্ষতা অনুযায়ী প্রজেক্ট হিসেবে
কাজ করে থাকেন। এখানে সব ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে যেমন ভিডিও এডিটি, গ্রাফিক্স
ডিজাই্ন, ওয়েব ডেভেলপমেন,। মার্কেটিং, ডাটা এন্ট্রি ও কনটেন্ট ক্রিয়েশন
এর কাজ রয়েছে।
কাপড় সাইটে প্রথমে আপনাকে একটি প্রোফাইল খুলতে হবে। এবং এর প্রোফাইলটি এমনভাবে
খুলতে হবে যা আপনার পূর্বের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা উপস্থাপনা হয়। আর এই প্রোফাইল দেখে
যেন যেন ক্লাইন্ট আকৃষ্ট হয়। আর এখানে প্রোফাইল যত সুন্দর ও আকর্ষণীয় হবে
আপনার ক্লায়েন্ট তত বেশি আপনাকে কাজ দেয়ার জন্য আকৃষ্ট হবে।
এই সাইটে প্রজেক্ট এর কাজ পেতে আপনাকে ক্লাইন্টের সাথে পেশাদার যোগাযোগ রক্ষা
করতে হবে এবং বিট করতে হবে। আপওয়ার্ক ছাড়াও আরো অনেক অ্যাপস রয়েছে যেসব সাইটে
একই নিয়মে কাজ পাওয়া যায়। যেমন ফ্রিল্যান্সার ডটকম আরো উচ্চমানের কাজের
জন্য জনপ্রিয় Toptal, তেমনি আর্টিকেল রাইটারদের জন্য প্রো ব্লগার বেশ সুবিধাজনক।
ফ্রিল্যান্সারদের কাজের জন্য পরিবেশ সুনিশ্চিত করে থাকে ও প্রতিটি প্ল্যাটফর্মেরই
কিছু নিয়ম ও নীতি রয়েছে এটি বেশ সুবিধাজনক।
আরো পড়ুনঃ প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন ১০টি উপায়ে
এখন বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। প্রতিযোগিতা বেশি
হলেও আপনি যদি আপনার ধৈর্য, ইচ্ছাশক্তি, গুণগত মান ও নিয়মিত কাজ করে থাকেন তাহলে
আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। এবং সফলতার মুখ দেখতে পাবেন। আর এর জন্য
আপনাকে নির্বাচন করতে হবে সঠিক প্ল্যাটফর্ম এবং ক্যারিয়ার উন্নত করতে
পেশাদারিত্ব বজায় রাখতে হবে।
টেলিগ্রাম অ্যাপ দিয়ে কিভাবে ৫০০ টাকা আয়
টেলিগ্রাম অ্যাপ অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের মতই এটিও একটি জনপ্রিয়
অ্যাপস। টেলিগ্রাম অ্যাপ থেকে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার সুযোগ রয়েছে ও আপনি
খুব সহজে আয় করতে পারবেন। এখানে অনেক আয়ের সুযোগ রয়েছে সৃজনশীল এর
মাধ্যমেও। টেলিগ্রাম অ্যাপ এর সম্পর্কে বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া হল।
আপনি টেলিগ্রাম গ্রুপ বা চ্যানেল ব্যবহার করে আয় করতে পারেন। এখানে আপনি
বিভিন্ন পণ্য ও সেবা প্রচার করতে পারবেন। এর ফলে আপনার গ্রুপ বা
চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানো বা স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমেও ইনকাম করতে
পারবেন। কোম্পানি আপনাকে অর্থ প্রদান করতে আগ্রহী হবে যদি আপনার চ্যানেলের
সবচেয়ে ফলোয়ার বেশি থাকে তাহলে।
এবং আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলের যদি সাবস্ক্রাইবার বেশি থাকে তাহলে আপনি
কোম্পানিগুলোর সাথে স্পন্সর সিপ বা বিজ্ঞাপন দেখানোর কাজ করতে পারবেন। যার
মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে
পারবেন। অ্যাফিলিয়েটর লিংক শেয়ার করে পণ্য বিক্রয় হয় তাহলে বিক্রয় করা
পণ্যের উপর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
টেলিগ্রাম এ কিছু সুবিধা রয়েছে। আপনাকে টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলার জন্য কোন
পেমেন্ট করার দরকার পড়বে না। টেলিগ্রাম আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছে দেয়ার জন্য
বিরাট ভূমিকা পালন করছে, এবং দিন দিন টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক বাড়ছে।
টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীদের আস্থা বৃদ্ধি করে এবং ডেটা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করে
থাকে।
ফেসবুক অ্যাপ দিয়ে প্রতিদিন কিভাবে ৫০০ টাকা ইনকাম হবে
অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম এর মতোই ফেসবুক ও একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। দিন যত যাচ্ছে
ফেসবুক অ্যাপ এর চাহিদা তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি যদি চান তাহলে এই ফেসবুক থেকেই
প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করতে পারবেন। এখান থেকে আয় করার জন্য কিছু কার্যকরী উপায়
রয়েছে। কার্যকরী উপায় গুলো কি কি তা নিম্নে দেওয়া হল।
ফেসবুকে আপনি পরিচিতি লাভ করতে পারবেন একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে। এর জন্য
ফেসবুকে আপনাকে একটি পেজ খুলতে হবে। এবং ফেসবুক পেজে আপনাকে মানসম্মত ভিডিও, ছবি
বা পোস্ট আপলোড করতে হবে। আর এই সকল ভিডিও ছবি বা পোস্ট থেকে ফেসবুকের নিয়ম
অনুযায়ী ভিউ আসলে ফেসবুক আপনাকে মনিটাইজেশন দিবে। আর আপনি মনিটাইজেশনের মাধ্যমে
বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি বিভিন্ন ধরনের পণ্য যেমন কসমেটিক্স, ফাস্টফুড, জামাকাপড়
ইত্যাদি বিক্রির জন্য আপনি ফেসবুকে প্রচার করতে পারেন। আর এগুলো বিক্রয় হলে
আপনি এখান থেকে আয় করতে পারবেন। আপনার যদি কোন জনপ্রিয় ফেসবুক পেজ অথবা গ্রুপ
থাকে তাহলে সেটি আপনি বিক্রয় করার মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এখন বর্তমান যুগে আমরা সবাই এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করি আর আমরা এটাও জানি ফেসবুক সম্পর্কে। আমরা কমবেশি সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি। আর ফেসবুকে আপনি ইনভেস্ট ছাড়াই মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি চান তাহলে ইনভেস্ট করেও দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ইউটিউব দিয়ে কিভাবে আয় করবেন
আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায় ফেসবুকের পাশাপাশি ইউটিউব ও একটি জনপ্রিয় অ্যাপস। ইউটিউব অনেক ব্যবহৃত একটি মাধ্যম। এখানে আপনি চ্যানেল খুলে নানা ধরনের ক্যাটাগোরির ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করার জন্য পথ বের করতে পারবেন। আর আপনার ভিডিও যদি মানসম্মত ও ভালো হয় তাহলে আপনাকে ইউটিউব মনিটাইজেশন দিবে যার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও ইউটিউব থেকে ইনকামের জন্য আরো নানারকম উপায় রয়েছে। এখানে আপনি
অ্যাফিলিয়েড মার্কেটিং বা বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য যেসব পণ্যের লিংক ভিডিওর
সঙ্গে যুক্ত করে কমিশনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়া নিজের পণ্য ভিডিও
করে আপলোড করার পর ক্রেতাকে আকৃষ্ট করে বিক্রয় করার মাধ্যমে আয় করতে
পারবেন।
ব্লগিং অ্যাপস দিয়ে ইনকামের উপায়
ব্লগিং অ্যাপস কি আপনারা হয়তো জানেন না। আমি এখানে আপনাদেরকে মূলত ব্লগিংস অ্যাপস বলতে ব্লগার প্লাটফর্মকে বুঝিয়েছি। বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করছে ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থেকে কন্টেন্ট লেখালেখি করে। তাই আপনি যদি চান ঘরে বসে খুব সহজে আয় করবেন তাহলে এটি আরেকটি মাধ্যম হতে পারে। আপনার যদি স্কিল থাকে কনটেন্ট রাইটিং করার তাহলে আপনি ঘরে বসেই ডেলি ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগিং এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি খুব সহজে কাজ করে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আর এ প্লাটফর্ম থেকে আপনি যদি প্রতিদিন ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে কনটেন্ট রাইটিং জানতে হবে। শুধু কনটেন্ট রাইটিং জানলেই হবে না এসিও সম্পর্ক জানা লাগবে।আপনি যদি এসিও কন্টেন্ট লিখতে পারেন,
তাহলে আপনি আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগিং করার জন্য ব্লগার ডট কম ও ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম এই দুইটি সাইডে আপনি কাজ করতে পারবেন। আর এই দুইটি সাইট ব্লগিংয়ের জন্য খুবই ভালো ও বিশ্বস্ত। এই সাইট থেকে ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে প্রতিদিন কন্টেন্ট রাইটিং করে পোস্ট করতে হবে। যখন আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর এর সংখ্যা বেড়ে যাবে তখন আপনি একটা সময় গিয়ে google এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আর google এডসেন্স এর জন্য অনুমোদন দিয়ে দিলেই আপনি তখন দিন ৫০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। এখন বর্তমানে অনেকে ব্লগিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। তাই আপনি যদি ভালোভাবে চেষ্টা করেন তাহলে আপনিও সফল হতে পারবেন।
কিভাবে ফাইবার অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করবেন
ফাইবার একটি ফ্রিল্যান্সিং জগতের জনপ্রিয় নাম। আপনি এখানে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন। ফাইবার অ্যাপে সব ধরনের কাজ পাওয়া যাইয়। যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, লোগো বানানো, ব্যানার তৈরি করা, ডাটা এন্ট্রি ও ভিডিও এডিটিং সহ বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। তাই আপনি আপনার ইচ্ছা মত কাজ বাছাই করে করতে পারেন।আপনি এখানে কাজ করে ক্লায়েন্টকে জমা দেওয়ার পর পেমেন্ট পেয়ে যাবেন।
ফাইবার একাউন্টে বিশেষ করে আপনার দক্ষতা প্রকাশ করা লাগবে। এখানে একাউন্ট তৈরি
করার পরে আপনার দক্ষতাগুলো গিগ আকারে প্রকাশ করতে পারবেন এবং আপনার দক্ষতা দেখে
তারপরে ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিবে। আর এই কাজ করার মাধ্যমে আপনি প্রতি মাসে
প্রায় লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর এই দক্ষতা অর্জনের জন্য আপনি
অনলাইনে কিংবা অফলাইনে কোর্স করতে পারেন।
দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম Daraz app থেকে
আপনারা অনেকেই জানেন না যে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে দারাজ। দারাজ এখন নিজস্ব অ্যাপ রয়েছে পাশাপাশি তাদের ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন পণ্য ক্রয়, বিক্রয় করে আয় করা যাবে এই সাইট থেকে। এখান থেকে ইনকাম করার অনেক রকম উপায় রয়েছে। তাই এখনই আপনার হাতে থাকা ফোনে দারাজ অ্যাপটি ডাউনলোড করুন। দারাজ অ্যাপ এ দুইটি প্রোগ্রামে কাজ করা যায় একটি হলো এফিলিয়েট প্রোগ্রাম আর অপরটি পার্টনারশিপ প্রোগ্রাম।
দারাজ এফিলিয়েট প্রোগ্রাম শুরু করতে হলে আপনাকে প্রথমে অফিসিয়াল এফিলিয়েট এ সাইন আপ করতে হবে। এবার আপনি একটি ইউনিক রেফারেল লিংক পাবেন। এখন আপনিন এই লিংকটি বিভিন্ন প্লাটফর্মে শেয়ার করুন এবং এই লিংক থেকে যেসব পণ্যগুলো বিক্রয় হবে সেখান থেকে আপনি কমিশন পাবেন।
এছাড়াও আপনি লাইফ ফিচার ব্যবহার করে বিভিন্ন রকমের পণ্য ক্রয় বিক্রয় করতে
পারেন। এর মাধ্যমটি অনেক সুন্দর যেখানে আপনি আপনার কাস্টমারের সাথে সরাসরি
যোগাযোগ করতে পারবেন। দারাজে সেলার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে আপনি আপনার
নিজস্ব পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অ্যাপ দিয়ে ৫০০ টাকা আয়
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি ওয়েবসাইট ডিজাইন
করার কাজগুলো করতে পারবেন। আপনি যদি ওয়েবসাইট ডিজাইন এর কাজ জেনে থাকেন
তাহলে এখান থেকে কাজ করে দৈনিক ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা ইনকাম করতে
পারবেন। অনলাইন প্লাটফর্মে এই ধরনের ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজের অনেক বেশি
চাহিদা রয়েছে।
এছাড়াও বিশেষ করে ডেভেলপমেন্ট এর কাজ বিদেশী ক্লাইন্টরা বেশি ফ্রিল্যান্সিং
মার্কেটপ্লেসগুলোতে করিয়ে থাকে। এজন্য আপনি যদি একজন দক্ষ অব ডেভেলপার
হতে পারেন তাহলে এই কাজটি আপনি অনায়াসে করতে পারবেন। এই ওয়েব ডেভলপমেন্ট
এর কাজ করে আপনি দৈনিক ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা আয় করতে পারবেন, এবং মাসে ২০
থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে আয়
আপনি যদি চান তাহলে আপনার হাতে থাকা ফোন দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে
প্রতিদিন ৬০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন ভাবছেন যে সোশ্যাল মিডিয়া
মার্কেটিং কি তাহলে চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক। সোশ্যাল মিডিয়া
প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফেসবুক, ইউটিউব, টেলিগ্রাম ইত্যাদি।
আর এখানে আপনি বিভিন্ন কোম্পানি কিংবা নিজস্ব কোন পণ্য সোশ্যাল মিডিয়া
প্ল্যাটফর্মে মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। আর এইভাবে আপনি এই প্ল্যাটফর্ম
থেকে দৈনিক আয় করতে পারবেন। তাই এটিকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম
বলা হয়। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হল বিভিন্ন কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ
হয়ে আপনি যে পণ্যগুলো সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিক্রয় করতে পারবেন।
আপনি যদি প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা ইনকাম করতে তাহলে বিভিন্ন কোম্পানি কাছ
থেকে আপনি কাজ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং করে ইনকাম করতে
পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে এবং সোশ্যাল
মিডিয়াম মার্কেটিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ দক্ষতা ও জ্ঞান থাকা প্রয়োজন তবে আপনি
মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে কিভাবে আয় করবেন
গ্রাফিক্স ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের একটি অন্যতম জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম।
গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজের ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের প্রচুর পরিমাণে চাহিদা
রয়েছে। এজন্য আপনি যদি চান তাহলে এই সেক্টর থেকে আপনি প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয়
করতে পারবেন কাজ করে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের প্রচুর পরিমাণে চাহিদা
থাকার কারণে এখান থেকে অনেক টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা
আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি মার্কেটপ্লেসে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ যেমন লোগো ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন করে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ কিংবা এর চেয়ে বেশি টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। এমন একটি কাজ গ্রাফিক্স ডিজাইন যা আপনি চাইলে লোকাল মার্কেটেও কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি যদি চান তাহলে বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে পারবেন।
বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে কাজ নিয়ে বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ
করে কাজ করতে পারবেন। আর এখানে মূলত বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করলে, একটু
বেশি পরিমাণেই আয় করা সম্ভব হয়। বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করলে আপনি
আপনার কাজ জমা দেয়ার পর তারা পেমেন্ট করে।
এখানে মনে রাখবেন এই ধরনের কাজ করার জন্য অবশ্যই দক্ষতা প্রয়োজন। তাই আপনাকে
প্রথমে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আর আপনি যদি ফ্রিতে দক্ষতা
অর্জন করতে চান তাহলে youtube ভিডিও দেখে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন এ দক্ষতা অর্জন
করতে পারেন। এর থেকেও বেশি ভালো হয় যদি আপনি অনলাইনে কিংবা অফলাইনে কোর্স করতে
পারেন। তাহলে আপনি দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
লেখক এর কিছু মন্তব্য
আপনারা ইতিমধ্যে জেনে এসেছেন প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করবেন কিভাবে সে সম্পর্কে।
কিছু জনপ্রিয় উপায়ে দৈনিক ৫০০ টাকা আয় করবেন কিভাবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত
তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এই পোস্টটিতে। আপনি নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন এতক্ষণে কিভাবে
দৈনিক 500 টাকা উপার্জন করতে পারবেন সে সম্পর্কে। আপনি যে কাজে দক্ষ সেই
উপায়গুলো ভালোভাবে পড়ে অনুসরণ করলে দৈনিক 500 টাকা ইনকাম করতে
পারবেন।
এছাড়াও আপনার যদি কাজগুলোর উপর দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি অনেক বেশি আয় করতে
পারবেন। আরো অনেক রকম নিয়ম রয়েছে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য। যেসব
সম্পর্কে আমরা অন্য পোস্টে বলেছি। তাই আপনি সেসব সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে
আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন।
ঊর্মি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url