গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে কি জানতে চান। একজন গর্ভবতী মহিলার ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে কি কি উপকার হয় তার শরীরের,সে সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে এই আর্টিকেলটিতে।

ড্রাগন-ফলের-উপকারিতা

ড্রাগন ফলের অনেক উপকার রয়েছে। প্রিয় পাঠক গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা এবং ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে  জানতে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

সূচিপত্রঃ 

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না। ড্রাগন ফলে রয়েছে অধিক পরিমাণে ভিটামিন সি। আর এ ভিটামিন সি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। একজন গর্ভবতী নারীর জন্য ড্রাগন ফল অত্যন্ত উপকারি। কারণ গর্ভবতী নারীর শরীর এমনিতেই অনেক দুর্বল থাকে। তাই সে ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অনেক শক্তি পাই।

ড্রাগন ফলে আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীর থেকে বের করে দেয় ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেল নামক জীবাণু এবং আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আমরা এখনো অনেকেই জানিনা গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে। ড্রাগন ফলে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। ড্রাগন ফল নিয়মিত খেলে শরীর অনেক সুস্থ ও ভালো থাকবে। ড্রাগন ফলে রয়েছে ফাইবার আর এই ফাইবার আমাদের হজম শক্তিকে উন্নত করে হজমেও সহায়তা করে তাই কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ সহজে হতে পারে না। 

ড্রাগন ফলের কার্যকরী পুষ্টিগুণ

ড্রাগন ফলে রয়েছে অনেক গুণাগুণ ও পুষ্টি। বিভিন্ন রকমের পুষ্টি উপাদান আছে এ ড্রাগন ফলে, যেমন ভিটামিন সি, ক্যালসিয়া্ম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এ, খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এ সকল ধরনের পুষ্টি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এগুলো শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান চাহিদা সম্পন্ন করে।গর্ভাবস্থায় অনেক সময় রক্তশূন্যতায় ভোগে  মহিলারা। 

আরও পড়ুন: গর্ভাবস্থায় জলপাই খাওয়া যাবে কি

আর এই রক্তশূন্যতা দূর করতে অনেক কার্যকরী ড্রাগন ফল এতে রয়েছে ভিটামিন এ যা গর্ভবতী নারীর রক্ত তৈরিতে অনেক সাহায্য করে। তাই গর্ভবতী মহিলা যদি প্রতিদিন নিয়ম করে ড্রাগন ফল খায় তাহলে রক্তশূন্যতার সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে। এতে খনিজ পদার্থ থাকাইয় গর্ভের বাচ্চার মানসিক ও শারীরিক বিকাশ ঘটাতে অনেক সহায়তা করে। তাই প্রতিদিন ড্রাগন ফল খাওয়া একটি গর্ভবতী মায়ের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।এজন্য গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা অপরিসিম। 

ড্রাগন ফলের পরিচিতি সম্পর্কে

বাংলাদেশে এখন আমরা বর্তমানে ড্রাগন ফল ছোট থেকে বড় সবাই চিনি। এ ফলের বিভিন্ন কালার রয়েছে যেমন সাদা, লাল, গোলাপি ও হলুদ রঙেরও হয়ে থাকে। ড্রাগন একটিভ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল এটি নানা কালারের হয়ে থাকলেও এর পুষ্টিগুণ সব ধরনের কালারের একই রয়েছে। ড্রাগন ফলের বিভিন্ন রকমের নাম রয়েছে,  এক এক দেশে এক এক নামে পরিচিত। 

ড্রাগন ফল বর্তমানে সব দেশেই পাওয়া যায় যদিও এই ফলটি বিদেশি ফল। এটি একটি ক্যাকটাস প্রজাতির ফল। সবচেয়ে ভালো প্রজাতি হলো হাইলোসিরিয়াস ও অনেক মিষ্টি, এই ফল দেখতেও যেমন সুন্দর খেতেও অনেক মজাদার ও সুস্বাদু । বাংলাদেশের বাইরে ড্রাগন ফল যেসব নামে পরিচিত সুইট ড্রাগন, ড্রাগন ক্রিস্টা্ল ও ড্রাগন ফ্রুটস নামে পরিচিত। 

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম- নীতি

ড্রাগন ফল খাওয়ার কেমন কোন নিয়ম নীতি নেই। তবে ফল খাওয়ার সব থেকে ভালো সময় হল সকালে। এই ফলটি বিদেশী ফল হলেও এখন বাংলাদেশেও এর চাষাবাদ হয়। এই ফলটি মজাদার ও সুস্বাদু হওয়ার কারণে এর চাহিদা অনেক। যদিও শুরুর দিকে মানুষ খেতে না চাইলে দিন দিন এর চাহিদা অনেক বাড়ছে। শুরুর দিকের দাম অনেক থাকার কারণে সবাই চাইলেও খেতে পারত না কিন্তু এখন সহজলভ্য হওয়ায় সবাই খেতে পারে। 

আপনি যদি ড্রাগন ফল খেতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে একটি ড্রাগন ফল নিতে হবে। হতে পারে সেটি আপনি বাজার থেকে কিংবা কোন বাগান অথবা নিজের বাসায়ও চাষ করে নিতে পারেন।যেকোনো এক রকম কালারের যেমন সাদা গোলাপি রিয়াল হলুদ হলেই হবে, কারণ সব কালারের ড্রাগনের একই পুষ্টি রয়েছে। এরপর এটি ছুরি কিংবা বটি দিয়ে উপরের খোসাটি ছাড়িয়ে ভেতরের অংশটি পিস পিস করে কেটে খেতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ  গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া যাবে কি

তাই গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা অনেক। তাছাড়া আমরা অনেকে জুস খেতে পছন্দ করি। আর ড্রাগন ফল জুস করার জন্য একই রকম ভাবে প্রথমে ড্রাগন ফলটি ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে অপরকার খোসা ছাড়িয়ে কেটে নিতে হবে, তারপর ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে জুস করে নিতে পারেন। এরপর এটি গ্লাসে করে নিয়ে খেতে পারেন। আবার ড্রাগন ফল অনেকে অনেক রকম ভাবে খেয়ে থাকেন আপনারা সালাত হিসেবেও খেতে পারেন। 

ড্রাগন-ফলের-উপকারিতা


ওজন কি বাড়ে ড্রাগন ফল খেলে 

ড্রাগন ফল নিয়ে আপনাদের অনেকের অনেক রকম চিন্তাভাবনা রয়েছে। আবার অনেকে এমন চিন্তা ভাবনা করে থাকেন, যে ড্রাগন ফল খেলে ওজন বেড়ে যায় নাকি ড্রাগন ফল খেলে শরীরের ওজন কমে যাবে। তাই ড্রাগন ফল নিয়ে চিন্তার আর কোন কারণ নেই। কারণ ড্রাগন ফলে রয়েছে অনেক পুষ্টি যা আপনার শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। 

এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি ও ফাইবার যা আমাদের শরীরের ওজন ঠিক রাখতে এবং ওজন কমাটে সাহায্য করে। ড্রাগনে ফাইবার থাকার কারনে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ডায়াবিটিস এর ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থাকার কারনে আমাদের ত্বক স্বতেজ রাখে এবং ত্বকের বোলে রেখা নিয়ন্ত্রন করতে সাহায্য করে।

ড্রাগন ফল অধিক পরিমাণে উপস্থিত থাকলেও এটিতে ক্যালরির পরিমাণ অনেকটাই কম রয়েছে।  তাই ড্রাগন ফল খেলে আপনার শরীর মোটা হওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই বললেই চলে। এটি খেলে আপনার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করবে। তাই আপনি ড্রাগন ফল যত বেশি পরিমাণেই খান না কেন আপনার শরীরের ওজন কখনো বেড়ে যাবে না।     

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে

আপনারা এতক্ষণ ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনেছেন। এবার আসি ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে, সত্যি কি কোন উপকার রয়েছে আর যদি থেকেও থাকে তাহলে সেটি কি? তাহলে এবার আমরা ড্রাগনের খোসা সম্পর্কে জানি। ড্রাগনের খোসাতেও অনেক পুষ্টি রয়েছে, তাই আমাদের শরীরের জন্য ড্রাগনের খোসা ও ভেতরের অংশ দুইটি অত্যন্ত উপকারী।  

  • ড্রাগন ফলের ভেতরের অংশের মতোই এর খোসাও আমাদের রক্তশূন্যতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • ড্রাগন ফলের খোসা আমাদের হজম শক্তি বাড়িয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • এবং এই খোসা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
  • চোখের জ্যোতি বাড়িয়ে থাকে।
  • ক্যান্সারের মতো রোগ থেকেও রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • ড্রাগন ফলের খোসা আমাদের চুল ঝরে যাওয়া থেকে সাহায্য করে।
  • শুধু তাই নয় ড্রাগন ফলের খোসা আমাদের ওজন কমিয়ে বয়সের ছাপ দূর করতেও সহযোগিতা করে থাকে। 

 ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম

আপনারা অনেকেই জানেন না ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম কিংবা ইংরেজি নাম সম্পর্কে। ড্রাগন ফলের অনেক নাম রয়েছে তাই একেক দেশে এক এক নামে ডাকে এই ফলকে। আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম ও ইংরেজি নাম কি। তাই আপনারা অনেক ওয়েবসাইটে গিয়ে ড্রাগন ফল এর নাম খুজে থাকেন। তাই এখন আপনাদের ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম ও ইংরেজি নাম সম্পর্কে জানাবো।

আমারা এই ফলটি কি নামে জানি? এতক্ষনে সবাই হতো বুঝতে পেরেছেন এই ফলটির নাম ড্রাগন ফল আর এর ইংরেজি নাম ড্রাগন ফ্রুট। এই ফল বাংলাদেশে কি নামে পরিচিত এই বিষয়ে নতুন করে কিছু জানার নেয়। প্রতিটি ফলের যেমন বৈজ্ঞানিক নাম আছে ঠিক তেমনি এই ড্রাগন ফলেরও একটি বৈজ্ঞানিক নাম আছে। আর এই বৈজ্ঞানিক নাম হলো হাইলোসিরিয়াস। এই ফলটি  হচ্ছে আমেরিকা, মেক্সিকো এবং দক্ষিণ আমেরিকার নিজস্ব ফল । কিন্তু বর্তমানে এখন সব দেশেই চাষ করা হয় এই ড্রাগন ফল।   

ড্রাগন ফল সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর

ছোট বড় সবাই কি ড্রাগন ফল খেতে পারবে? হ্যাঁ ছোট বড় সবাই ড্রাগন ফল খেতে পারবে। ড্রাগন ফল সবার জন্য অনেক উপকার। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। ক্ষতিকারক কোন উপাদান নেই এই ফলে তাই নিঃসন্দেহে সবাই ড্রাগন ফল খেতে পারবে। অনেকেই আপনারা চিন্তা করেন যে প্রতিদিন ড্রাগন ফল খেলে শারীরিক কোন ক্ষতি হতে; পারে সেই ভয়ে অনেকে ড্রাগন ফল প্রতিদিন খেয়ে থাকেন না। কিন্তু আপনি যা চিন্তা-ভাবনা করছেন তা সঠিক নয়। ড্রাগন ফল একটি পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত। তাই এটি খেলে শারীরিক কোন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নাই তাই নিশ্চিন্ত হয়ে ড্রাগন ফল সবাই খেতে পারেন। 

কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কি দূর হয় এই ফল খেলে? ড্রাগন ফলে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের শরীরে হজম শক্তি বৃদ্ধি সাহায্য  করে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা  থেকে বাচাই। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কি সাহায্য করে এই ড্রাগন ফল? ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে থাকার কারণে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 

আয়রন রয়েছে কি ড্রাগন ফলে

ড্রাগন ফলে আইরন রয়েছে কিনা সে সম্পর্কে আপনারা অনেকে জানতে চান। আয়রন আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ড্রাগন ফলে রয়েছে আয়রন যা আমাদের শরীরের রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। এজন্য গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা প্রচুর কার্যকারী। এই ড্রাগন ফলটি আমাদের শরীরের রক্তচাপ কমিয়ে খারাপ কোলেস্টেরল থেকে রক্ষা পেতে এবং হৃদযন্ত্র রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। তাই  অত্যন্ত একটি উপকারী এই ড্রাগন ফল।    

এই ড্রাগন ফল আমাদের শরীরের হাড় ও দাঁতের জন্য বেশ উপকারী। এই ফলে আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম যা আমাদের শরীরের হাড় ও দাঁত মজবুত করে সুস্থ রাখতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে। এই ড্রাগন ফল আমাদের শরীরের ক্ষতিকারক ক্যান্সার নামক রোগ প্রতিরোধে এবং ক্যান্সার না হওয়া ঝুঁকি থেকে বাচতে অনেক সাহায্য করে থকে।

ড্রাগন-ফলের-উপকারিতা

উপসংহারঃ গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খেলে কি উপকার হয় 

এতক্ষনে নিশ্চয় আপনারা গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলে খাওয়ার ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন। ড্রাগন ফলে যে সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে সেগুলো ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অ্যন্টিওক্সিডেন্ট। আর এই সকল পুষ্টি উপাদান আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত উপকারি এজন্য ড্রাগন ফল নিয়ম করে খাওয়া প্রয়োজন।

ড্রাগন ফল অত্যান্ত উপকারি ফল হওয়ায় এটি নিয়ম করে পরিমানমতো খাওয়া উচিত। পুষ্টিকর ফল বলে যে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে তা কিন্তু নয়। আতিরিক্ত খেলে পেতে ব্যথা, বমি কিংবা ডায়রিয়া হতে পারে। এজন্য পরিমান মতো খাওয়া দরকার। যেমন প্রতিদিন একটি করে ড্রাগন ফল খেতে পারেন। তাহলে কোন সমস্যা হবে না। আশা করি আপনারা ড্রাগন ফল সম্পর্কে  ভালোভাবে জানতে পেরেছেন এই আর্টিকেলটি পড়ে। এই রকম আরও নানা বিষয়ের তথ্য সম্পর্কে জানতে মন্তব্য করুন এবং সঙ্গেই থাকুন, সুস্থ ও ভালো থাকুন।


 

 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ঊর্মি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url