মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায়
মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায় সম্পর্কে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন। আপনি যদি ইনকাম করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে এই পুরো আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
এই আর্টিকেলে বিস্তারিত দেয়া থাকবে আপনি প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায় কিংবা কিছু মাধ্যমে কিভাবে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন সেই সম্পর্কে। বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সূচিপত্রঃ মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায়
- মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায়
- ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার উপায়
- গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করার উপায়
- ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়
- কিভাবে টফি অ্যাপ দিয়ে আয় করার যায়
- ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয়
- কিভাবে আপওয়ার্ক অ্যাপ দিয়ে আয় করবেন
- কিভাবে আয় করবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন করে
- প্রতি সপ্তাহে আয় আর্টিকেল লিখে
- মন্তব্যঃ মাসে ২০০০০ টাকা ইনকাম করার দশটি সেরা উপায়
মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায়
মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায় রয়েছে সে সম্পর্কে যদি আপনি বিস্তারিত জানতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনি প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন বর্তমানে প্রতিমাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার অনেকগুলো জনপ্রিয় মাধ্যম রয়েছে। আর এই পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করব এই জনপ্রিয় মাধ্যমগুলোর সম্পর্কে।
তাই আপনি যদি খুব সহজে ইনকাম করতে চান তাহলে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে ইনকাম করতে
পারবেন। এই আর্টিকেলে আমরা আপনি কিভাবে সেই জনপ্রিয় মাধ্যমগুলো দিয়ে আয় করবেন
সেগুলো বিস্তারিত তুলে ধরবো। তাই এই পোস্টটি ভালোভাবে প্রত্যেকটি অংশ পড়ে দেখুন
তাহলে আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার উপায়
ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার উপায়, ফ্রিল্যান্সিং করে সত্যি কি আয় করা যায়। আপনি যদি চান তাহলে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে অনায়াসে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান আমাদের অনলাইন যুগে ইনকাম করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং করা। তাই আপনি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের কিছু জ্ঞান ও দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি এই
সেক্টর থেকে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। এবার হয়তো আপনার মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন
জাগছে যে ফ্রিল্যান্সিং কি। আসলে এখানে মূলত ফ্রিল্যান্সিং হল অনলাইন প্লাটফর্মে
যে সকল কাজগুলো করে আয় করা যায় সেটাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে।
এবার আসুন ফ্রিল্যান্সিং জগতের কাজগুলো আসলে কি কি সেই সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিছু অ্যাপস রয়েছে যেমন ফাইবার ডট কম, আপওয়ার্ক ডট কম, ফ্রিল্যান্সার ডট কম এরকম আরো অনেক অ্যাপস রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন।
এই কাজগুলো মূলত প্রতিমাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায় এর মধ্যে কয়েকটি। ফ্রিল্যান্সিং জগতের কাজগুলো হচ্ছে মূলত ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি। এসব কাজ ছাড়াও অনেক ধরনের কাজ আছে অনেক অনলাইন প্লাটফর্মে যেসব কাজগুলো করলে আপনি প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করার উপায়
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আর করার উপায় সম্পর্কে চলুন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন এ একজন দক্ষ মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন
করে প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা এর চেয়েও অনেক বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি
অনলাইনে ফাইবার ডট কম ও ফ্রিল্যান্সার ডটকম গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে
পারবেন।
এবার আসুন এই সেক্টরগুলো থেকে কিভাবে আপনি কাজ নিবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করি। এখানে কাজ পেতে গেলে আপনার এই তিনটি সেক্টরে এখন থাকতে হবে। এবং
আপনি আপনার একাউন্ট এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যেন অ্যাকাউন্ট দেখে ক্লাইন্ট আকর্ষিত
হয়ে আপনাকে কাজ দেয়।
ক্লায়েন্টকে আকর্ষিত করার জন্য আপনার অ্যাকাউন্ট আকর্ষণীয় ভাবে তৈরি করতে হবে।
এবং আপনার একাউন্ট থেকে ক্লাইন্ট যখন আপনাকে কাজ দেবে সেই কাজটি আপনাকে সম্পূর্ণ
করে তাকে জমা দিতে হবে এবং জমা দেওয়ার পর আপনাকে পেমেন্ট করবে। এবং আপনার কাজ
দেখে যদি ক্লাইন্ট খুশি হয়ে যায় আরো অনেক কাজ পেতে পারেন।
এছাড়াও আপনি বিভিন্ন লোগো, ব্যানার তৈরি করেও প্রতিমাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে
পারেন।এছাড়াও আপনি ফেসবুক ইউটিউব এইসব প্ল্যাটফর্ম গুলোতে আপনার স্কিল
সম্পর্কে বিস্তারিত দিয়ে মার্কেটিং করতে পারেন এবং আপনি এখান থেকেও কাজ পেতে
পারেন। এভাবে আপনি কাজ করলে প্রতি মাসে অনায়াসে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে
পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করা এখন বর্তমানে অনেক একটি সহজ মাধ্যম। আপনার
যদি মার্কেটিং সম্পর্কে একটু নলেজ থাকে তাহলে আপনি মার্কেটিং করে প্রতিমাসে অনেক
টাকা আয় করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং ও প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা ইনকাম করার
১০ টি সেরা উপায় এর মধ্যে একটি।
আপনার যদি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি সোশ্যাল
মিডিয়া মার্কেটিং, SCO. কনটেন্ট মার্কেটিং করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আয়
করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি আপনার যেকোন ধরনের ব্যবসা প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে আয়
করতে পারেন। আর এভাবে আয় করার জন্য আপনার মার্কেটিং সম্পর্কে অভিজ্ঞতা ও
দক্ষতা থাকতে হবে তবেই আপনি পারবেন।
আপনি যদি এসব কথাগুলো পারেন ভিডিও এডিটিং ফেসবুক মার্কেটিং ইউটিউব মার্কেটিং কিংবা এসইও করতে ইত্যাদি। এই ধরনের কাজ করার জন্য আপনার ভালো অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে। আপনার কাজ যত বেশি ভালো হবে আপনার কাজ নেওয়ার জন্য মানুষের চাহিদাও ততটাই বাড়বে। তাই ডিজিটাল মার্কেটের হয়েও প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন ১০টি উপায়ে কিংবা চার হাজার এর বেশিও আয় করতে পারেন।এখন অনলাইনে অনেক রকমের ওয়েবসাইট ও এপস রয়েছে।
এই ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন রকমের সার্ভে পূরণ করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকার বেশি
আয় করা সম্ভব হয়। এ সকল ধরনের অ্যাপস বা ওয়েবসাইট এর সার্বিক পূরণের জন্য
প্রথমে একাউন্ট তৈরি করতে হয়। তারপর এই একাউন্টে থাকা প্রশ্ন উত্তর
দিয়ে সার্ভে পূরণ করতে হয়, আর এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। তবে
সর্বপূরণের জন্য অনলাইনে কিছু বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটে আছে তাই সার্বিক পূরণের জন্য
ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে বিশ্বস্ততা যাচাই করে নিন।
আপনি যদি ছবি আঁকার কাজ জানেন তাহলে সেখান থেকেও আপনি মার্কেটিং করে ইনকাম করতে
পারবেন। আপনার হাতের রং তুলির কাজ তথা ছবি আঁকা যদি অনেক ভালো হয় তাহলে এটি আপনি
শেয়ার বাজারে যেমন Facebook, you tube এগুলো তো ভালোভাবে মারকেটিং করতে পারবেন।
এবং মার্কেটিং করার ফলে আপনি প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করতে
পারবেন। তাই আপনাদের প্রত্যেকটি গুণ কিংবা মেধাকে কাজে লাগিয়ে আপনারা আয়
করতে পারেন।
এছাড়াও আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম করতে পারবেন। গ্রাফিক্স
ডিজাইন সোশ্যাল মিডিয়ার অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম। এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন করে
প্রতিমাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। তা আপনি যদি গ্রাফিক্স
ডিজাইন জেনে থাকেন তাহলে আপনার জন্য অনেক উপকারী এই অনলাইন প্লাটফর্মে।
কেননা অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইনের নানা রকম কাজ রয়েছে। যেমন লোগো বানানো, ব্যানার, পোস্টার, বিজনেস কার্ড, ক্যাটালগ ও অন্যান্য নানা বিষয় রয়েছে। আপনি যদি এই কাজগুলো বিষয়ে অবগত থাকেন তাহলে Canva বা photoshop এই সফটওয়্যার গুলো দিয়ে ডিজাইন করে ইনকাম করতে পারবেন।
কিভাবে টফি অ্যাপ দিয়ে আয় করার যায়
কিভাবে টফি অ্যাপ দিয়ে আয় করা যায়। এবার চলুন টফি অ্যাপ নিয়ে আলোচনা করা যাক। এই অ্যাপটি মূলত ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। এটি অনেকটা ইউটিউবের মতোই এখানে বেশি কন্টেন্ট ক্রিয়েটরা কাজ করে থাকে। আর কনটেন্ট ক্রিয়েটররা এখানে প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করে থাকে।
ইউটিউবের মতোই এর কাজ হলেও টাকা ইনকামের ক্ষেত্রে ভিন্নতা রয়েছে।এখানে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন কিছু কৌশলের মাধ্যমে। এখানে অর্থ উপার্জনের জন্য প্রথমে টফি একাউন্ট তৈরি করতে হবে। এরপর আপনার টফি একাউন্টে প্রতিনিয়ত ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে হবে।
আর এই ভিডিও বানিয়ে আপলোড করার মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।এই টফি অ্যাকাউন্ট আপনার কনটেন্ট বাংলালিংক যাচাই-বাছাই করে পরবর্তীতে। এখানে যদি আপনার কনটেন্টের বেশি ভিউ পেয়ে থাকে তবেই আপনি টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন। আপনাকে এখানে মনে রাখতে হবে।
রেগুলার টাকা ইনকামের জন্য নিয়মিত ভিডিও বানিয়ে ভালোভাবে এডিট করে আপলোড করতে হবে।আর আপনাকে ভিডিও ভালভাবে তৈরি করতে হবে। কারণ ভিডিওর ওপর নির্ভর করছে আপনার ইনকাম, আপনার ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে। তাই ভালোভাবে ও মানসম্মত ভিডিও আপলোড করতে হবে।
তাহলে এই অ্যাপ দিয়ে আপনি প্রতিদিন ৬০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আপনারা অনেকে ফেসবুক বা youtube এ ভিডিও আপলোড করতে চান না তাদের জন্য বিকল্প মাধ্যম হতে পারে এই টফি অ্যাপ। আপনার আয় করা টাকা এখানে খুব সহজ নিয়মে নিতে পারবেন বিকাশ রকেট নগদ অথবা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমেও নিতে পারবেন।
এটি হতে পারে আপনার ইনকাম করার সহজ মাধ্যম। এই অ্যাপটিও থেকে মাসে আপনার ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায় এর মধ্যে অন্য একটি। তাই আপনি এই অ্যাপটি থেকেও প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয়
ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয়, এখন মানুষ ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। ছোট থেকে বড় প্রত্যেকেই ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে বিভিন্ন রকমের ভিডিও বানিয়ে আপলোড করেন। এবং you tube এর নিয়মিত ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে মনিটাইজেশন পেয়ে আয় করছেন। যদিও এটি একটু কষ্টকর তবে আপনি যদি নিয়ম মেনে ভিডিও আপলোড করেন তাহলে আপনিও আয় করতে পারবেন।
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার কিছু নিয়ম রয়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন হাজার হাজার
চ্যানেল খুলছেন দর্শকরা এর মধ্যে ইউটিউবার রয়েছে যারা ভিডিও এডিট করতে জানেনা।
তারা অন্যদেরকে দিয়ে ভিডিও এডিট করে নেই এবং সেটি ইউটিউবে পোস্ট করে। আপনি যদি
একজন দক্ষ ভিডিও এডিটর হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করতে
পারবেন।
ভিডিও এডিটিং এর কাজ কোথায় পাবেন এই সম্পর্কে আপনি হয়তো ভাবছেন। আপনি যদি ভালভাবে কাজ জানেন তাহলে আপনি অনেক রকম কোম্পানিতে ভালো বেতনে জব করতে পারেন। এছাড়াও আপনার ভিডিও এডিটিং দক্ষতা সম্পর্কে মার্কেটপ্লেসে কিংবা ফেসবুক গ্রুপে আপনার ভিডিও এডিটিং এর দক্ষতা সম্পর্কে পোস্ট করবেন আশা করা যায় সেখান থেকে আপনি ভালো মানের আয় করতে পারবেন।
কিভাবে আপওয়ার্ক অ্যাপ দিয়ে আয় করবেন
কিভাবে আপওয়ার্ক অ্যাপ দিয়ে আয় করবেন, বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবথেকে
একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে আপ ওয়ার্ক। এই সাইটে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের নিজের
দক্ষতা অনুযায়ী প্রজেক্ট হিসেবে কাজ করে থাকেন। এখানে সব ধরনের কাজের সুযোগ
রয়েছে যেমন ভিডিও এডিটি, গ্রাফিক্স ডিজাই্ন, ওয়েব ডেভেলপমেন,। মার্কেটিং, ডাটা
এন্ট্রি ও কনটেন্ট ক্রিয়েশন এর কাজ রয়েছে।
কাপড় সাইটে প্রথমে আপনাকে একটি প্রোফাইল খুলতে হবে। এবং এর প্রোফাইলটি এমনভাবে
খুলতে হবে যা আপনার পূর্বের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা উপস্থাপনা হয়। আর এই প্রোফাইল দেখে
যেন যেন ক্লাইন্ট আকৃষ্ট হয়। আর এখানে প্রোফাইল যত সুন্দর ও আকর্ষণীয় হবে
আপনার ক্লায়েন্ট তত বেশি আপনাকে কাজ দেয়ার জন্য আকৃষ্ট হবে।
এই সাইটে প্রজেক্ট এর কাজ পেতে আপনাকে ক্লাইন্টের সাথে পেশাদার যোগাযোগ রক্ষা
করতে হবে এবং বিট করতে হবে। আপওয়ার্ক ছাড়াও আরো অনেক অ্যাপস রয়েছে যেসব সাইটে
একই নিয়মে কাজ পাওয়া যায়। যেমন ফ্রিল্যান্সার ডটকম আরো উচ্চমানের কাজের
জন্য জনপ্রিয় Toptal, তেমনি আর্টিকেল রাইটারদের জন্য প্রো ব্লগার বেশ সুবিধাজনক।
ফ্রিল্যান্সারদের কাজের জন্য পরিবেশ সুনিশ্চিত করে থাকে ও প্রতিটি প্ল্যাটফর্মেরই
কিছু নিয়ম ও নীতি রয়েছে এটি বেশ সুবিধাজনক।
আরো পড়ুনঃ প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন ১০টি উপায়ে
এখন বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। প্রতিযোগিতা বেশি হলেও আপনি যদি আপনার ধৈর্য, ইচ্ছাশক্তি, গুণগত মান ও নিয়মিত কাজ করে থাকেন তাহলে আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। এবং সফলতার মুখ দেখতে পাবেন। আর এর জন্য আপনাকে নির্বাচন করতে হবে সঠিক প্ল্যাটফর্ম এবং ক্যারিয়ার উন্নত করতে পেশাদারিত্ব বজায় রাখতে হবে।
কিভাবে আয় করবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন করে
কিভাবে আয় করবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন করে এটা নিয়ে কি আপনি ভাবছেন কিংবা চিন্তিত তাহলে আসুন এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। গ্রাফিক্স ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের একটি অন্যতম জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজের ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের প্রচুর পরিমাণে চাহিদা রয়েছে।
এজন্য আপনি যদি চান তাহলে এই সেক্টর থেকে আপনি প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করতে
পারবেন কাজ করে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের প্রচুর পরিমাণে চাহিদা থাকার
কারণে এখান থেকে অনেক টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে। এখান থেকে আপনি প্রতি মাসে বিশ
হাজার টাকা এর চেয়েও বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ১০টি উপকারিতা
আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি মার্কেটপ্লেসে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ যেমন লোগো ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন করে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ কিংবা এর চেয়ে বেশি টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। এমন একটি কাজ গ্রাফিক্স ডিজাইন যা আপনি চাইলে লোকাল মার্কেটেও কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি যদি চান তাহলে বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে পারবেন। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে কাজ নিয়ে বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করে কাজ করতে পারবেন। আর এখানে মূলত বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করলে, একটু বেশি পরিমাণেই আয় করা সম্ভব হয়। বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করলে আপনি আপনার কাজ জমা দেয়ার পর তারা পেমেন্ট করে।
প্রতি সপ্তাহে আয় আর্টিকেল লিখে
এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম প্রতি সপ্তাহে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করার। আর্টিকেল
লিখে দুই রকমের উপায়ে আয় করা যায়। নিজের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে
পোস্ট করার মাধ্যমকে ব্লগিং বলে। যেমন ব্লগার এ নিজের ওয়েবসাইটে গিয়ে আর্টিকেল
লিখে গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। আর
অন্যটি অন্য কারো ওয়েবসাইটে গিয়ে আর্টিকেল লিখে দিয়ে পেমেন্টের
মাধ্যমে ।
বর্তমানে আর্টিকেল রাইটিং জব করে অনেক যুবক বেকার মুক্ত। নিজের কর্মসংস্থান হিসেবে গড়ে নিয়েছেন এবং অনলাইনে আর্টিকেল রাইটিং করে। এখন বিভিন্ন কম্পিউটারের দোকান কিংবা অনলাইনের মার্কেট প্লেসে কন্টেন রাইটিং জব পাওয়া যায়। এজন্য বর্তমানে আর্টিকেল লিখে প্রতি সপ্তাহে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন ১০ টি উপয়ে।
বর্তমানে আয়ের জন্য আর্টিকেল রাইটিং অন্যতম একটি বিষয় আর্টিকেল বিভিন্ন
ভাবে বিভিন্ন জায়গায় করা যায়। যেমন ফেসবুকে আর্টিকেল রাইটিং করা যায়, ইউটিউবে
আর্টিকেল রাইটিং করা যায়, ব্লগিং ওয়েবসাইটে আর্টিকেল রাইটিং করা যায়। এখানে
আর্টিকেল রাইটিং করার আরেকটি ভালো উপায় রয়েছে। আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং এ
অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে ফাইবার কিংবা Upwork এ একাউন্ট তৈরি করে আন্তর্জাতিক
মার্কেটে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন।
তাই বলা যায় বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা অনলাইন রিলেটেড বিষয়গুলোতে বেশি পারদর্শী হয়ে থাকে। প্রিয় পাঠক আপনি যদি শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার অবসর সময়টুকুতে আর্টিকেল রাইটিং, ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রয় করা, ব্লগিং ফর ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনি আপনার ছাত্র জীবন খুব ভালোভাবে পার করতে পারবেন। এবং প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
মন্তব্যঃ মাসে ২০হাজার টাকা ইনকাম করার দশটি সেরা উপায়
আপনারা নিশ্চয়ই এতক্ষন মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার ১০ টি সেরা উপায় সম্পর্কে
জানতে পেরেছেন। আপনারা যদি পুরো আর্টিকেলটি বিস্তারিত না পড়ে সর্বশেষে
মন্তব্য করতে আসেন তাহলে আপনি মাসে বিশ হাজার টাকা কিভাবে ইনকাম করবেন সে
সম্পর্কে কিছু জানতে পারবেন না। এজন্য আপনাকে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে
পড়তে হবে।
তবে আপনি কিভাবে প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা আয় করবেন সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।
তাই আমার পরামর্শ থাকবে আপনি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে বিস্তারিত করে আসুন।
এবং এই আর্টিকেলের মধ্যে কোন যদি ভুল থাকে তাহলে সেটি আমাকে কমেন্টে মন্তব্য করে
জানাতে পারেন। আজ এখানেই শেষ করছি সবাই ভালো থাকবেন।
ঊর্মি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url